খাদ্যের জন্য কান্না করছে অসহায় বানরগুলো!
সাধারণ মানুষের সহায়তায় সরকারসহ সর্বস্তরের জনগণ এগিয়ে এলেও বন্যপ্রাণীদের কথা কেউ ভাবছে না। কিছু সংখ্যক জায়গায় ব্যক্তিগত উদ্যোগে কয়েকজন এগিয়ে এসেছে ঠিকই, কিন্তু এখনো অধিকাংশ এলাকাতেই অভুক্ত রয়েছে বোবাপ্রাণীগুলো। তাদের দেখার কেউ নেই।
বন্যপ্রাণীদের মধ্যে এক শ্রেণির বানর লোকালয়ে এসে বসবাস করে থাকে। তাদের একটি দল গাজীপুরের শ্রীপুরের বর্মী এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছে। কথিত আছে, প্রায় ২০০ বছর আগে এই এলাকায় মানুষের সঙ্গে সঙ্গে আস্তানা গড়ে তোলে বানরের দল।
এতদিন ধরে তাদের খাবারের ব্যবস্থা করে আসছেন স্থানীয় লোকজন। কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে দোকান-পাট বন্ধ থাকায় এবং মানুষ ঘরবন্দি হয়ে পড়ায় খাদ্য সংকটে পড়েছে বানরগুলো। অনেক সময় ক্ষুধার জ্বালায় তাদের কান্নার শব্দও ভেসে আসে।
জানা গেছে, অত্র এলাকায় দল বেঁধে চলাচল করে বানরগুলো। বন না থাকায় বাজারের পাশে বিভিন্ন পরিত্যক্ত স্থানে আস্তানা গেড়েছে। আর খাবারের জন্য স্থানীয় দোকানগুলোতে গেলে ব্যবসায়ীরা খাবার দিত। কিন্তু বর্তমানে দোকান-পাট বন্ধ থাকায় খাদ্য সংকটে পড়েছে তারা।
স্থানীয় এক ব্যবসায়ী বলেন, করোনার কারণে প্রায় মাসখানেক ধরে দোকান-পাট বন্ধ। তাই বানরগুলোকে খাবার দেয়া যাচ্ছে না। তবে ব্যক্তিগত উদ্যোগে তিনি নিজে দুই দিন সামান্য কলা-রুটি কিনে দিয়েছেন। এখন অসহায় হয়ে পড়েছে বানরগুলো। মাঝেমধ্যে তাদের কান্নার শব্দ শোনা যায়।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শামসুল হক বাদল সরকার বলেন, বানরগুলোর খাদ্য যোগান দেয়ার জন্য ২০১৭ সালের নভেম্বরে গাজীপুর জেলা প্রশাসন পাঁচ টন খয়রাতি সাহায্য দিয়ে সহায়তা শুরু করে। পাশাপাশি ১০০টি কলাগাছ রোপন করা হয়। কিন্তু সেগুলো টিকেনি।
দীর্ঘ দুই বছর ধরে ওই তহবিল থেকে সপ্তাহে দুই দিন বানরকে খাবার দেয়া হতো। কিন্তু তহবিলটি গত বছর শেষ হয়ে গেছে। ফলে এক বছর ধরে আর খাবারের ব্যবস্থা করা সম্ভব হচ্ছে না। এই সময়ে স্থানীয়রা তাদের খাবার দিত। কিন্তু করোনার কারণে এখন তাও জুটছে না, যোগ করেন চে
বন্যপ্রাণীদের মধ্যে এক শ্রেণির বানর লোকালয়ে এসে বসবাস করে থাকে। তাদের একটি দল গাজীপুরের শ্রীপুরের বর্মী এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছে। কথিত আছে, প্রায় ২০০ বছর আগে এই এলাকায় মানুষের সঙ্গে সঙ্গে আস্তানা গড়ে তোলে বানরের দল।
এতদিন ধরে তাদের খাবারের ব্যবস্থা করে আসছেন স্থানীয় লোকজন। কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে দোকান-পাট বন্ধ থাকায় এবং মানুষ ঘরবন্দি হয়ে পড়ায় খাদ্য সংকটে পড়েছে বানরগুলো। অনেক সময় ক্ষুধার জ্বালায় তাদের কান্নার শব্দও ভেসে আসে।
জানা গেছে, অত্র এলাকায় দল বেঁধে চলাচল করে বানরগুলো। বন না থাকায় বাজারের পাশে বিভিন্ন পরিত্যক্ত স্থানে আস্তানা গেড়েছে। আর খাবারের জন্য স্থানীয় দোকানগুলোতে গেলে ব্যবসায়ীরা খাবার দিত। কিন্তু বর্তমানে দোকান-পাট বন্ধ থাকায় খাদ্য সংকটে পড়েছে তারা।
স্থানীয় এক ব্যবসায়ী বলেন, করোনার কারণে প্রায় মাসখানেক ধরে দোকান-পাট বন্ধ। তাই বানরগুলোকে খাবার দেয়া যাচ্ছে না। তবে ব্যক্তিগত উদ্যোগে তিনি নিজে দুই দিন সামান্য কলা-রুটি কিনে দিয়েছেন। এখন অসহায় হয়ে পড়েছে বানরগুলো। মাঝেমধ্যে তাদের কান্নার শব্দ শোনা যায়।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শামসুল হক বাদল সরকার বলেন, বানরগুলোর খাদ্য যোগান দেয়ার জন্য ২০১৭ সালের নভেম্বরে গাজীপুর জেলা প্রশাসন পাঁচ টন খয়রাতি সাহায্য দিয়ে সহায়তা শুরু করে। পাশাপাশি ১০০টি কলাগাছ রোপন করা হয়। কিন্তু সেগুলো টিকেনি।
দীর্ঘ দুই বছর ধরে ওই তহবিল থেকে সপ্তাহে দুই দিন বানরকে খাবার দেয়া হতো। কিন্তু তহবিলটি গত বছর শেষ হয়ে গেছে। ফলে এক বছর ধরে আর খাবারের ব্যবস্থা করা সম্ভব হচ্ছে না। এই সময়ে স্থানীয়রা তাদের খাবার দিত। কিন্তু করোনার কারণে এখন তাও জুটছে না, যোগ করেন চে
No comments